স্কেলস হেসে বলেন, ‘তিনি (কমলা) ভালো করবেন। তিনি খুব ভালোভাবেই তাঁকে (ট্রাম্প) ঘায়েল করবেন।’
বিতর্ক সম্পর্কে স্কেলস বলেন, ‘আমার আর তর সইছে না। সত্যিই আমি পারছি না। আমার বিশ্বাস, যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এ এক অসাধারণ দিন হতে যাচ্ছে।’
বিতর্কের মঞ্চে ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক বক্তব্য ও দম্ভোক্তির বিষয়টি অপরিচিত নয়। তবে ট্রাম্পের সমর্থক জিমি ট্যাগার্ট মনে করেন, কমলা হ্যারিসকে মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে ট্রাম্পকে ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করতে হবে।
ট্যাগার্ট বলেছেন, ‘তাঁকে (ট্রাম্প) চুপ থাকতে হবে। তিনি (কমলা) নিজেই ধরা খাবেন। কারণ, তিনি (কমলা) কিছুই করতে পারবেন না। ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে গত সাড়ে তিন বছরে তিনি কিছুই করেননি।’
নিষ্ক্রিয় থাকা ট্রাম্পের ধরন নয়। ২০১৬ সালের নির্বাচনের আগে প্রতিদ্বন্দ্বী হিলারি ক্লিনটনের বিপক্ষে বিতর্কে তিনি তাঁর অবস্থান শক্ত রাখতে পেরেছিলেন।
তবে নিউ হ্যাম্পশায়ারের সমাবেশে হাজির হওয়া সাবেক কৌঁসুলি কেট থম্পসন মনে করেন, কমলা হ্যারিসকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করে ট্রাম্প সফল হবেন না। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, মূল্যবোধ ও অবস্থানকে প্রকাশ করার মতো প্রস্তুতি নিয়েই হাজির হবেন কমলা। আমি মনে করি না, তিনি (কমলা) তাঁকে (ট্রাম্প) কোণঠাসা করার সুযোগ দেবেন।’