সাবেক আইজিপি মামুনের আইনজীবী যায়েদ বিন আমজাদ প্রথম আলোকে বলেন, একটি মামলায় শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের সঙ্গে চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন আসামি। আরেকটি মামলায় তিনি (মামুন) নিজেই প্রধান আসামি। একটি মামলায় অ্যাপ্রুভার হওয়ার প্রভাব অন্য মামলায় পড়বে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সেটা আমরা চিন্তা করছি, কী ধরনের অ্যাপ্লিকেশন (আবেদন) ট্রাইব্যুনালে দেওয়া যায়। এখনো সবকিছু ফাইনাল হয়নি।’
অ্যাপ্রুভার হওয়ার পর চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের নিরাপত্তার সংকট দেখা দিতে পারে বলে মনে করেন তাঁর আইনজীবী আইনজীবী যায়েদ বিন আমজাদ। তিনি বলেন, চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের যথাযথ নিরাপত্তা চেয়ে একটি আবেদন করা হয়েছে ট্রাইব্যুনালে।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে এত দিন ‘ডিভিশন’ (কারাবন্দিদের জন্য বিশেষ সুযোগ–সুবিধা) পেয়ে আসছিলেন চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। নিরাপত্তা বিবেচনায় গত বৃহস্পতিবারই তাঁকে কারাগারের অন্য একটি কক্ষে (ডিভিশনসহ) সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এই কক্ষে তিনি একাই থাকছেন বলে প্রথম আলোকে জানান তাঁর আইনজীবী যায়েদ বিন আমজাদ।