ম্যাচকেন্দ্রিক এই তুমুল ব্যস্ততা কমে এলেও আনচেলত্তিকে সামলাতে হবে একটা গোটা দেশের প্রত্যাশার চাপ, যে দেশে ফুটবলটাই ধ্যানজ্ঞান। আর পুরো দেশের প্রত্যাশার চাপ, দীর্ঘ মেয়াদে শিরোপা–খরা ও সংশ্লিষ্ট দেশের আর্থিক সক্ষমতা বিবেচনাতেই জাতীয় দলের কোচরা কাজ কম হলেও ভালো পারিশ্রমিক পেয়ে থাকেন।
ব্রাজিলের চেয়ে বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ট্রফি নেই ইংল্যান্ডের। ইয়াহু স্পোর্টসের তথ্য বলছে, ইংল্যান্ড ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এফএ) টমাস টুখেলকে বছরে ৬৭ লাখ মার্কিন ডলার বেতন দিচ্ছে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮১ কোটি টাকা। ১৯৬৬ সালের পর বিশ্বকাপ না জেতা ইংল্যান্ড টুখেলের সঙ্গে চুক্তি করেছে ২০২৬ পর্যন্ত।
বিশ্বকাপ ট্রফি জেতার চাপের দিক থেকে ইংল্যান্ডের ধারেকাছেও নেই যুক্তরাষ্ট্র। তবে উত্তর আমেরিকার দেশটি তাদের কোচকে দিচ্ছে ইংল্যান্ডের কাছাকাছি বেতনই।