৫১ মিনিট আগে
সমকালের প্রথম পাতার খবর, 'চলতি মাসেই কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামছে বিএনপি'।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, এপ্রিল মাস থেকেই বিএনপি এবং তাদের সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো আগামী সংসদ নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামবে।
তাদের মূল লক্ষ্য হলো সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করা এবং নির্বাচন আয়োজনের জন্য একটি স্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা।
বিএনপি নেতারা দাবি করছেন, নির্বাচন সম্পর্কিত সরকারের বক্তব্যে অস্থিরতা এবং সময়ের মধ্যে পরিবর্তন দেশ ও বিদেশে নেতিবাচক বার্তা পাঠাচ্ছে।
তারা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আবারও বৈঠক করবে এবং নির্বাচন শুরুর জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কারের পর দ্রুত নির্বাচন আয়োজনের দাবি জানাবে।
বিএনপি ও অন্যান্য দল নির্বাচনের জন্য সরকারের নিরপেক্ষতা আশা করছে। তারা বলছেন সরকার নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে গণঅভ্যুত্থান ও জনবিক্ষোভের আশঙ্কা রয়েছে।
যদি সরকারের সময় বাড়ানো হয়, তা দেশের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে বলে মনে করছেন বিএনপি নেতারা।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বিএনপি এবং অন্যান্য দলগুলো ঐকমত্যের মাধ্যমে আন্দোলন চালাবে এবং নির্বাচনের রোডম্যাপ না দেওয়া হলে আন্দোলনের তীব্রতা বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ব্যাংককে অনুষ্ঠিত বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে এক সাইডলাইন বৈঠকে মিলিত হন।
দুই নেতা তাদের সম্পর্কের উন্নতি ও স্থিতিশীলতা নিয়ে আলোচনা করেন। অধ্যাপক ইউনূস মোদিকে বলেন, "বাংলাদেশ ভারতের সম্পর্ককে খুব গুরুত্ব দেয়।"
বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে গভীর বন্ধুত্ব ও ঐতিহাসিক সম্পর্কের কথা উল্লেখ করা হয়, বিশেষ করে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সহায়তার জন্য বাংলাদেশের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়।
মোদি বলেন, ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে একটি গঠনমূলক, শান্তিপূর্ণ, এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সম্পর্ক চায়। তিনি এও জানান, ভারতের সম্পর্ক সবসময় জনগণের সঙ্গে ভিত্তি করে।
অধ্যাপক ইউনূস ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কাছে বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মন্তব্য নিয়ে উদ্বেগ জানান এবং ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করেন।
বৈঠকে সীমান্ত নিরাপত্তা, সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা, এবং তিস্তা নদী নিয়ে আলোচনা করা হয়।
দুজনই সীমান্তে মৃত্যুর সংখ্যা কমাতে এবং ভারতের জনগণের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে একসাথে কাজ করার গুরুত্ব উল্লেখ করেন।
প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম, 'শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়েছে বাংলাদেশ'
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে সম্পর্কের উন্নতি এবং চ্যালেঞ্জগুলি নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে ব্যাংককে।
প্রায় ৪০ মিনিটের এই বৈঠকে বাংলাদেশ ও ভারতের শীর্ষ নেতারা একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতির প্রতিশ্রুতি দেন এবং বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করেন।
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বৈঠকে শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর বিষয়ে আলোচনা করেন।
শেখ হাসিনা ২০২৪ সালের অগাস্টে ভারতে যাওয়ার পর থেকে দুই দেশের সম্পর্কের মধ্যে টানাপোড়েন শুরু হয়।
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে ভারতের কাছে অনুরোধ করা হয়েছে।
অন্যদিকে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশে সংখ্যালঘু, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং বাংলাদেশ সরকারকে এসব বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান।
ড. ইউনূস জানিয়েছেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার বেশিরভাগ খবর মিথ্যা এবং অতিরঞ্জিত।
বৈঠকে সীমান্ত হত্যার বিষয়টিও আলোচনা হয়, যেখানে উভয় নেতা একসাথে কাজ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
মোদী বলেন, সীমান্তে ভারতীয় সেনারা শুধুমাত্র আত্মরক্ষার জন্য গুলি চালায়। শেষে, দুই নেতা ভবিষ্যতে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার আশা প্রকাশ করেন।
নয়া দিগন্তের প্রথম পাতার খবর, 'চিকেনস নেকে নিরাপত্তা জোরদার করল ভারত'
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত বিমসটেক সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের সময় ভারত তার কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ 'চিকেনস নেক' করিডোরের নিরাপত্তা বাড়িয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গের শিলিগুড়ি করিডোর, যা উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে মূল ভূখণ্ডকে সংযুক্ত করে, এর চারপাশে রয়েছে নেপাল, বাংলাদেশ, ভুটান ও চীন।
ভারত এ অঞ্চলে নিরাপত্তা জোরদারে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে, যেমন হাশিমারা বিমানঘাঁটিতে রাফাল যুদ্ধবিমান এবং মিগ মোতায়েন, ব্রহ্মোস মিসাইল রেজিমেন্ট স্থাপন, এস-৪০০ মিসাইল সিস্টেমের ব্যবস্থা, এবং আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করা।
এছাড়া নিয়মিত ট্যাংক এবং লাইভ ফায়ার সামরিক মহড়াও চালানো হচ্ছে।
এদিকে, বাংলাদেশে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল নিয়ে মন্তব্য করেছেন এবং চীনের সঙ্গে বাণিজ্যিক সহযোগিতা বাড়ানোর কথা বলেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক ভারতের জন্য একটি কৌশলগত চ্যালেঞ্জ হতে পারে।
এই পরিস্থিতিতে ভারত শিলিগুড়ি করিডোর এবং উত্তরবঙ্গের নিরাপত্তা পর্যালোচনা করতে সামরিক প্রধান জেনারেল অনিল চৌহানকে পাঠায়।
২০১৭ সালের ডোকলাম সঙ্কটের অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে ভারত এখন আরও শক্তিশালী প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, মিয়ানমার বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের মধ্যে ১ লাখ ৮০ হাজারকে প্রত্যাবাসনের জন্য যোগ্য বলে চিহ্নিত করেছে।
এই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য এবং প্রথম ধাপে তাদের যাচাই-বাছাই করা হয়েছে।
মিয়ানমারের সরকার দাবি করেছে যে, ২০১৮ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ আট লাখ রোহিঙ্গার তালিকা মিয়ানমারের কাছে পাঠিয়েছিল।
মিয়ানমার এখন তাদের মধ্যে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য যোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে, তবে আরও ৭০ হাজারের যাচাই-বাছাই স্থগিত রয়েছে।
এ তথ্যটি সামনে আসে যখন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ব্যাংককে বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করছেন।
মিয়ানমারের উপপ্রধানমন্ত্রী ইউ থান শোয়ে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টাকে এই তালিকা দেখিয়েছেন।
এটি রোহিঙ্গা সংকটের দীর্ঘস্থায়ী সমাধানের দিকে একটি বড় পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে।
মিয়ানমার জানিয়েছে, বাকি পাঁচ লাখ ৫০ হাজার রোহিঙ্গার যাচাই-বাছাই দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন করা হবে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এই প্রক্রিয়ায় সহায়তার জন্য প্রস্তুতির কথা বলা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশ থেকে আমদানি পণ্যে ট্রাম্প প্রশাসন যে বাড়তি শুল্ক আরোপ করেছে, তা বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পে বড় ধরনের সংকট সৃষ্টি করতে পারে।
এ শুল্ক আরোপের ফলে ব্যবসায়ীরা চাপ সামলাতে না পারলে অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে যেতে পারে, এবং শ্রমিকদের অধিকার ক্ষুণ্ন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি বাজার, যেখানে বছরে ৮৫০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়, এর বেশিরভাগই তৈরি পোশাক।
শুল্ক বাড়ানোর ফলে ক্রেতারা অতিরিক্ত চাপ উৎপাদকদের ওপর চাপিয়ে দিতে পারে, যা অনেকের জন্য বহনযোগ্য নয়।
ব্যবসায়ীদের মতে, সংকট কাটাতে বিকল্প বাজার খোঁজা এবং পণ্য বহুমুখীকরণ প্রয়োজন।
শ্রমিক নেতারা বলছেন, শুল্ক বৃদ্ধির ফলে পোশাক খাতের শ্রমিকদের উপর বেশি নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তাদের মজুরি কাটছাঁট ও ছাঁটাই হতে পারে।
মালিকরা এই সুযোগ নিয়ে শ্রমিকদের অধিকার হরণ করতে পারেন। যদিও অন্যান্য দেশেও শুল্ক বাড়ানো হয়েছে, তবে শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে বড় ধরনের শঙ্কা তৈরি হতে পারে।
এজন্য সরকারের পক্ষ থেকে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা চালানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বরাতে প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, এপ্রিল মাসজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহের আশঙ্কা রয়েছে এবং এর সঙ্গে কালবৈশাখী ঝড়ের সংখ্যা বাড়তে পারে।
এপ্রিলের শুরু থেকেই দেশের বিভিন্ন এলাকায় তাপপ্রবাহ শুরু হয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় আরও তীব্র হতে পারে।
তবে এবছর একটানা দীর্ঘ তাপপ্রবাহের বদলে মেঘ সৃষ্টির প্রবণতা বেশি থাকতে পারে এবং বৃষ্টির পর তাপমাত্রা কিছুটা কমবে।
এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে ভারী বৃষ্টি হতে পারে, বিশেষ করে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের হাওর অঞ্চলে। তবে এতে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হবে কি না, তা এখনও নিশ্চিত নয়।
আবহাওয়াবিদরা বলছেন, এবছর তাপপ্রবাহের পাশাপাশি কালবৈশাখী ঝড়ও বাড়তে পারে, যা গত বছর তুলনায় ভিন্ন হতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, আগামী ৫ বা ৬ই এপ্রিল দেশে বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে, যা তাপপ্রবাহের তীব্রতা কমাবে।
তবে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে গত কয়েক বছর ধরে তাপমাত্রা আগের চেয়ে বেশি অনুভূত হচ্ছে, যা মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় প্রভাব ফেলছে।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের উপজেলাভিত্তিক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে চিকিৎসক সংকট চরমে পৌঁছেছে।
দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মতো বেশিরভাগ কমপ্লেক্সে চিকিৎসকের পদ শূন্য।
দেশের ৫৯ শতাংশ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক পদে লোক নেই। বিশেষ করে বরিশাল ও রংপুর বিভাগে এই সমস্যা বেশি।
চিকিৎসকরা সেখানে দীর্ঘদিন থাকেন না, ফলে সেবা দিতে সমস্যা হচ্ছে। ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রাম বিভাগের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোর চিত্র তুলনামূলক ভালো হলেও, সার্বিকভাবে দেশের প্রায় অর্ধেক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক নেই।
এসব অঞ্চলে জুনিয়র চিকিৎসকরা রোগীদের জেলা সদর হাসপাতাল বা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন, যার কারণে সদর হাসপাতালগুলোর ওপর চাপ বেড়ে যায়।
কিছু জায়গায় জরুরি বিভাগেও চিকিৎসক নেই, ফলে রোগীরা পর্যাপ্ত সেবা পায় না এবং মৃত্যুও ঘটছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, রংপুর বিভাগে এক হাজার ১৬১টি চিকিৎসক পদের মধ্যে ৮১৩টি ফাঁকা।
সম্প্রতি সরকার পাঁচ হাজার চিকিৎসক নিয়োগের উদ্যোগ নিয়েছে, কিন্তু জনবল সংকট দূর করতে আরো কার্যকর পরিকল্পনা প্রয়োজন বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত পাখির অবৈধ বাণিজ্য অনলাইনে বিস্তৃত হয়ে উঠেছে।
বন বিভাগ জানায়, পর্যাপ্ত মানবসম্পদ ও প্রযুক্তির অভাবে এই বাণিজ্য সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না।
সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ও ই-কমার্স সাইটে বিপজ্জনক পাখির বাণিজ্য চলছে।
যদিও বন্যপ্রাণী অপরাধ নিয়ন্ত্রণের জন্য বিভিন্ন অভিযান চালানো হয়, অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলো নজরদারির বাইরে রয়েছে।
২০১২ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত, বন বিভাগের বন্যপ্রাণী অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ইউনিট দুই হাজার ৬২৪টি অভিযান চালিয়ে ৪৮ হাজার ৪৩১টি বন্য প্রাণী উদ্ধার করেছে, যার মধ্যে ৩৫ হাজার ১১টি ছিল পাখি।
ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে পাখি ও অন্যান্য বন্যপ্রাণী অবৈধভাবে বিক্রি হচ্ছে।
২০১৯ সালে একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ফেসবুকে এক হাজার ৮৭টি পোস্টে দুই হাজার ২৭৪টি প্রাণী বিক্রির জন্য প্রস্তাব করা হয়েছিল।
দেশে ৭০টি প্রতিষ্ঠান বৈধভাবে পাখি ব্যবসা করছে, তবে হাজার হাজার ব্যক্তি অবৈধভাবে ব্যবসায় জড়িত।
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন যে, যদি সরকার কঠোর ব্যবস্থা না নেয়, তবে এই অবৈধ বাণিজ্য আরও বৃদ্ধি পাবে এবং বন্যপ্রাণীর জন্য এটি বড় হুমকি হয়ে দাঁড়াবে।