সাংবাদিকতা শুধু জনমত তৈরি করে না উল্লেখ করে অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান বলেন, ‘এটি রাজনৈতিক মতও তৈরি করে, থিউরিও তৈরি করে, ক্ষমতাও তৈরি করে।’
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক আ-আল মামুন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে বিগত সময়ে একধরনের ‘শিকারি সাংবাদিকতা’র উদ্ভব ঘটেছে। যার মাধ্যমে মুহূর্তেই কাউকে অপরাধী বানিয়ে শাস্তি দেওয়া যেত। এ ধরনের সাংবাদিকতার উত্থানে ভারতীয় হাইকমিশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
আ-আল মামুন বলেন, ভারতীয় হাইকমিশন শুরুতে বাংলাদেশের অনেকগুলো গণমাধ্যমের সাংবাদিকদের সঙ্গে একধরনের সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। পরে ঢাকা শহরের মধ্য পর্যায়ের সাংবাদিকদের সঙ্গে একধরনের সম্পর্ক গড়েছে। ২০১৮ সালের পর সারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ সাংবাদিকদের তাদের ‘পে রোলের’ অধীন নিয়ে এসেছে। তারা যে কাউকে শিকার করতে চাইলে এই সিস্টেম একসাথে কাজ করেছে।