গবেষণা বলছে, কৃতজ্ঞ মানুষের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বেশি। অন্য ব্যক্তিদের তুলনায় তাঁদের মানসিক স্বাস্থ্য অনেক ভালো থাকে। তাঁরা খুব শক্ত মনোবলের অধিকারী হয়ে থাকেন। এটি মানবচরিত্রের নেতিবাচক বৈশিষ্ট্য হ্রাস করে ইতিবাচক অনুভূতিগুলোর কর্মক্ষমতা বাড়ায়। অন্য ব্যক্তিদের তুলনায় তাঁরা অনেক বেশি সুখী জীবন যাপন করেন। কৃতজ্ঞ মানুষ আচরণগতভাবে অনেক স্থির, ধৈর্যশীল ও আন্তরিক হয়ে থাকেন। তাঁদের আত্মবিশ্বাস ও আত্মমর্যাদাবোধ প্রবল। তাঁরা অল্পে তুষ্ট থাকেন। ফলে প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির হিসাব-নিকাশ নিয়ে তাঁরা খুব বেশি দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হন না। স্বাভাবিকভাবেই আফসোস বা হতাশার মতো বিষয়গুলো তাঁদের খুব একটা ছুঁতে পারে না।

আজ ২১ সেপ্টেম্বর, বিশ্ব কৃতজ্ঞতা দিবস। ১৯৬৫ সালে জাতিসংঘের ধ্যানকক্ষে (ইউনাইটেড নেশনস মেডিটেশন রুম) আয়োজিত এক নৈশভোজে ভারতীয় আধ্যাত্মিক নেতা ও ধ্যানগুরু শ্রী চিন্ময় ‘কৃতজ্ঞতা দিবস’–এর ধারণা তুলে ধরেন। ১৯৬৬ সালে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এটি প্রথমবারের মতো পালিত হয়। এর পর থেকে নিয়মিতই পালিত হচ্ছে।



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews