নীতি-বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের ঋণ-জিডিপির অনুপাত এখন পর্যন্ত সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। তবে ধীরে ধীরে তা বাড়ছে। এ পর্যন্ত বৈদেশিক ও সামগ্রিক ঋণ ‘নিম্ন ঝুঁকিপূর্ণ’ অবস্থানে রয়েছে। তবে বিবৃতিতে এ-ও বলা হয়েছে, বহিঃশক অর্থাৎ বৈদেশিক ঋণের আসল ও সুদ পরিশোধ এবং রাজস্ব ব্যবস্থাপনায় তৈরি হওয়া চাপের কারণে আরও ঝুঁকির মুখে পড়তে হতে পারে বাংলাদেশকে।
এদিকে সদ্য প্রকাশিত সরকারের মধ্যমেয়াদি (২০২৫-২৬ থেকে ২০২৬-২৭) ঋণ ব্যবস্থাপনা কৌশলপত্রে বলা হয়েছে, পরিমাণ বেশি হওয়ায় নিম্ন থেকে প্রায় উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে পৌঁছেছে বাংলাদেশ।
বিদ্যমান বাস্তবতায় অর্থ বিভাগের বেশি দুশ্চিন্তা হচ্ছে, বৈদেশিক ঋণ ও রপ্তানি অনুপাত। অর্থ বিভাগ বলছে, এ অনুপাত এখন ১৪০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। এ পরিস্থিতির উন্নতি ঘটাতে না পারলে মধ্য মেয়াদে ঋণ ব্যবস্থাপনায় ঝুঁকি তৈরি হতে পারে।