শখের বসে ছাঁদ বাগানে বনসাই লাগিয়ে সময় কাটান অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাক্ষ

প্রকাশ: ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ১০:০৩ : পূর্বাহ্ণ

মারুফ সরকার,স্টাফ রির্পোটার: নগরে ইট-কাঠের স্থাপনার মধ্যে এক টুকরো সবুজের উপস্থিতি যেন প্রাণের সঞ্চার করে। স্বল্প পরিসরে সহজ যত্নে পালন করা যায় বলেই বৃক্ষপ্রিয় মানুষের কাছে বনসাইয়ের গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে গেছে। বনসাই গাছগুলো অন্যান্য গাছ থেকে কিছুটা নমনীয়।

যেসব গাছের বৃদ্ধি দেরিতে হয়; কাণ্ড হয় মোটা; বয়স হলে ছাল মোটা হয়ে যায় এবং শিকড় কেটে দিলে ঝুরি গাছের শিকড় হিসেবে কাজ করে—এ ধরনের গাছ বনসাইয়ের উপযোগী। টুঙ্গি সরকারি কলেজের সাবেক  অধ্যক্ষ  সেরাজুল ইসলাম জানান, যেখানে বা যেই দেশে বনসাই করা হবে, গাছটিকে সে স্থানের আবহাওয়ার উপযোগী হতে হয়।বনসাই গাছের আকার সৃজনশীলভাবে নির্ধারণ করা বেশ কঠিন। কেউ যদি বনসাই সম্পর্কে পরিষ্কারভাবে না জানেন অথবা কোনো প্রকার প্রশিক্ষণ না নিয়ে থাকেন, তাহলে তার জন্য বনসাই নির্দিষ্ট আকারে রাখা বেশ কঠিন। এ ক্ষেত্রে সহজ সমাধান হলো আপনি যদি একটি পরিণত বনসাই কিনে আনেন, সেটার ছবি তুলে রাখতে পারেন। পরবর্তী সময়ে ছবি দেখে বাড়তি ডালগুলো ছেঁটে ফেলে দিলেই নির্দিষ্ট আকারে চলে আসবে। আমাদের দেশের আবহাওয়ায় শীতকাল ছাড়া বছরের যেকোনো সময় ডাল ছাঁটা যাবে।

তিনি আরো বলেন, আমি একজন সাবেক অধ্যক্ষ। আমি আমার অবসর সময় কাটানোর জন্য এই ছাঁদ বাগান করেছি। আমি ১ বছর যাবত এই কাজ করি। প্রতিদিন আছর নামাজের পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত আমি এটার পিছনে সময় ব্যায় করি ।  আমি  সৌখিনতা থেকে এগুলো করি। যেহেতু আমি একজন অবসরপ্রাপ্ত তাই আমি এই কাজ করে সময় কাটাই এবং বাকি জীবন এভাবে থাকতে চাই। আপনারা সবাই  আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার ২ ছেলে এক মেয়ে তাদের নিয়ে যাতে সুখে থাকতে পারি।আমার একটা  বনসাই গাছের বয়স ২৩ বছর। মুলত এই গাছের কাজ হলো আমার বাসায় যখন কোনো মেহমান আসে আমি এই গাছ সাজিয়ে রাখি যাতে করে সবাই এটাকে সুন্দর বলে।





Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews