মোহামডানে আসা সারওয়ার হোসেন ও মাইনুল ইসলাম। মোহামেডানে থেকে যাওয়া ইমরান হোসেনের পারিশ্রমিক সাড়ে ৪ লাখ টাকা। বিকেএসপির কয়েকজন খেলোয়াড়কে দেড় থেকে দুই লাখ টাকায় চুক্তিবদ্ধ করেছে মোহামেডান। জানা গেছে স্থানীয় খেলোয়াড়দের পেছনে সাদা-কালোদের খরচ হয়েছে ৭০ লাখ টাকা। সবচেয়ে শক্তিশালী দল গড়া আবাহনীর ৭ খেলোয়াড় পুস্কর খীসা, হাসান জুবায়ের, নাঈম হোসেন, ফরহাদ আহমেদ, রুম্মান সরকার, খোরশেদ আলম ও রেজাউল করিম পাচ্ছেন ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা করে। আকাশি নীল ক্লাব সূত্রের দেয়া তথ্য, ১৮ জন স্থানীয় খেলোয়াড়ের পেছনে তাদের ব্যয় হতে পারে ৭০ থেকে ৮০ লাখ টাকা। দুই প্রধানের পর মেরিনার ইয়াংসও মোটামুটি বড় অঙ্ক খরচ করে নতুন দল গড়েছে। ক্লাবটি সর্বোচ্চ সাড়ে ৪ লাখ টাকা দিচ্ছে জাতীয় দলের সাবেক ডিফেন্ডার মামুনুর রহমান ও ফজলে রাব্বিকে। প্রথম সারির বাকি খেলোয়াড়দের দিচ্ছে ৩ থেকে সাড়ে ৩ লাখ। বিভিন্ন বাহিনীতে চাকরির সুবাদে সার্ভিসেস খেলোয়াড়দের জীবন-জীবিকা নিয়ে দুশ্চিন্তা নেই। কিন্তু এর বাইরের খেলোয়াড়দের আয় বলতে এটাই। সেখানটাতে হতাশ হয়ে জাতীয় দলের এক ডিফেন্ডার বলেন, এমনিতেই নিয়মিত লীগ হয় না। তার ওপরে ক্লাবগুলো টাকা দিতে চায় না। মাঝে মাঝে মনে হয় খেলেই ভুল করেছি।

দেশের শীর্ষস্থানীয় একজন ফুটবলার বছরে ক্লাব থেকে পান ৬০-৬৫ লাখ টাকা। নতুন মৌসুমে অঙ্কটা নাকি ৯০ লাখে পৌঁছেছে। শীর্ষস্থানীয় ক্রিকেটারদের কেউ কেউ ক্লাব থেকে ৫০-৬০ লাখ টাকা পর্যন্ত পান। তুলনায় দেশের তৃতীয় প্রধান খেলা হকিতে পারিশ্রমিক সামান্যই। তার ওপর ঢাকার প্রিমিয়ার হকি লীগ অনিয়মিত। প্রায় ৩ বছর পর হওয়া হকির দলবদলে এবার সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক ১০ লাখও ওঠেনি। প্রায় ৯ লাখ টাকায় আবাহনী লিমিটেড থেকে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবে নাম লিখিয়েছেন জাতীয় দলের ডিফেন্ডার আশরাফুল ইসলাম। এটাই এবারের দলবদলে কোনো খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক।জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে সর্বনিম্ন পারিশ্রমিক তিন লাখের নিচে। মেরিনার ইয়াংস ক্লাবের কয়েকজন নবীন খেলোয়াড় আড়াই লাখ টাকা করে পাচ্ছেন। তবে এই হাতে গোনা খেলোয়াড়ের কথা বাদ দিলে হকি খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিকের সামগ্রিক ছবিটা বেশ করুণ। দিলকুশা স্পোর্টিং ক্লাব, ভিক্টোরিয়া স্পোর্টিং ক্লাব, ওয়ারী ক্লাবের খেলোয়াড়েরা পাচ্ছেন ৩০-৩৫ হাজার টাকা করে। পারিশ্রমিকের দিক থেকে আশরাফুলের পর দ্বিতীয় স্থানে রাসেল মাহমুদ জিমি। মোহামেডানেই থেকে যাওয়া এই স্ট্রাইকার পাচ্ছেন ৭ লাখ টাকা। সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা করে পাচ্ছেনমোহামডানে আসা সারওয়ার হোসেন ও মাইনুল ইসলাম। মোহামেডানে থেকে যাওয়া ইমরান হোসেনের পারিশ্রমিক সাড়ে ৪ লাখ টাকা। বিকেএসপির কয়েকজন খেলোয়াড়কে দেড় থেকে দুই লাখ টাকায় চুক্তিবদ্ধ করেছে মোহামেডান। জানা গেছে স্থানীয় খেলোয়াড়দের পেছনে সাদা-কালোদের খরচ হয়েছে ৭০ লাখ টাকা। সবচেয়ে শক্তিশালী দল গড়া আবাহনীর ৭ খেলোয়াড় পুস্কর খীসা, হাসান জুবায়ের, নাঈম হোসেন, ফরহাদ আহমেদ, রুম্মান সরকার, খোরশেদ আলম ও রেজাউল করিম পাচ্ছেন ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা করে। আকাশি নীল ক্লাব সূত্রের দেয়া তথ্য, ১৮ জন স্থানীয় খেলোয়াড়ের পেছনে তাদের ব্যয় হতে পারে ৭০ থেকে ৮০ লাখ টাকা। দুই প্রধানের পর মেরিনার ইয়াংসও মোটামুটি বড় অঙ্ক খরচ করে নতুন দল গড়েছে। ক্লাবটি সর্বোচ্চ সাড়ে ৪ লাখ টাকা দিচ্ছে জাতীয় দলের সাবেক ডিফেন্ডার মামুনুর রহমান ও ফজলে রাব্বিকে। প্রথম সারির বাকি খেলোয়াড়দের দিচ্ছে ৩ থেকে সাড়ে ৩ লাখ। বিভিন্ন বাহিনীতে চাকরির সুবাদে সার্ভিসেস খেলোয়াড়দের জীবন-জীবিকা নিয়ে দুশ্চিন্তা নেই। কিন্তু এর বাইরের খেলোয়াড়দের আয় বলতে এটাই। সেখানটাতে হতাশ হয়ে জাতীয় দলের এক ডিফেন্ডার বলেন, এমনিতেই নিয়মিত লীগ হয় না। তার ওপরে ক্লাবগুলো টাকা দিতে চায় না। মাঝে মাঝে মনে হয় খেলেই ভুল করেছি।



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews