‘সোমালিয়ার জলদস্যুদের কবলে পড়ার পর বাঁচার আশা ছেড়ে দিয়েছিলাম। মা-বাবা, স্ত্রী ও দুই ছেলেকে আর কখনো দেখতে পাব কি না, সেই চিন্তা শুধু মাথায় আসত। শুরুর দিকে জলদস্যুদের হাতে জাহাজের অনেক কর্মকর্তাকে নাজেহাল হতে হয়েছে। পরে অবশ্য জলদস্যুরা খারাপ আচরণ করেনি। তবে তাদের কথা সবাইকে শুনতে হতো।’
সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হয়ে পরিবারের সদস্যদের কাছে ফেরার পর এসব কথা বলেন জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর নাবিক ইব্রাহিম খলিল উল্যাহ। দস্যুদের হাতে প্রায় এক মাস জিম্মি থাকা জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর ২৩ নাবিকের একজন তিনি।