প্রতিযোগিতায় গরুর মাংসের দাম কমে ছয়শ টাকার নিচে চলে আসা এবং দাম ক্রমান্বয়ে আরও নিম্নমুখী হওয়ার মধ্যে এর দাম বেঁধে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ভোক্তারা।
তাদের অভিযোগ, গত এক দশকে দাম বেড়ে যখন তিনগুণ হয়েছে, সে সময় সরকারের কোনো সংস্থা এই দাম যুক্তিসঙ্গত কি না, কোনো পর্যায়ে অতিরিক্ত মুনাফা হচ্ছে কি না, সে বিষয়টি খতিয়ে দেখার চেষ্টা করেনি।
এখন কিছু বিক্রেতা যখন ছয়শ টাকার কম দামে মাংস বিক্রি করতে শুরু করেছেন, অনেকে তাদের অনুসরণ করতে শুরু করেছেন, তখন খামারি ও মাংস ব্যবসায়ীদের সমিতি মিলে প্রতিকেজি গরুর মাংস ৬৫০ টাকা দাম নির্ধারণ করে দিচ্ছে, যা নিয়ে ক্রেতাদের আপত্তি।
তারা বলছেন, চাহিদা ও যোগানে দাম স্থির হওয়ার সুযোগ দেওয়া উচিত। এতে দাম আরও কমে আসতে পারত। কিন্তু এখন উল্টো চক্রে আবার বেড়ে যেতে পারে।
রাজধানীর শান্তিনগরের বাসিন্দা জীবন আহমেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডকমকে বলেন, “যখন আমরা শাজাহানপুর বাজার থেকে ৫৯০ টাকায় গরুর মাংস পাচ্ছি, তখন কীভাবে তারা আলোচনার মাধ্যমে ৬৫০ টাকা দাম নির্ধারণ করে?”