প্রসঙ্গে শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, প্রধান উপদেষ্টা সরাসরি ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা, শিল্পপণ্য, জ্বালানি পণ্য আমদানি করা হয়। শুল্কের বাইরে কিছু বাণিজ্য বাধা আছে। আশা করা হচ্ছে, সেগুলো দূর করার মাধ্যমে বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে। বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি বৃদ্ধি একটা রাস্তা। তবে প্রয়োজনের অতিরিক্ত আমদানি করা যাবে না।
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ‘আমাদের ধারণা, আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হব না। আমাদের থেকে শুল্ক কম পাকিস্তান ও ভারতের। কিন্তু আমাদের শিল্পের যে অবয়ব এবং আমাদের পণ্যের যে পরিপক্বতা, মনে হয় বড় সম্ভাবনার দুয়ার খুলে যেতে পারে বাংলাদেশের জন্য।’
শেখ বশিরউদ্দীন আরও বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ খলিলুর রহমান গত ফেব্রুয়ারিতেই যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে দেশটির বাণিজ্য সংস্থা ইউএসটিআরসহ অন্য দপ্তরের সঙ্গে বৈঠক করেন। যেমন যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা আমদানি সহজ করার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তখন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের প্রশংসা করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে তখন বলা হয়েছে, দেশটিতে আমরাই সবার আগে গিয়েছি এবং গুরুত্ব দিয়েছি।’