নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার ১০ মিনিট আগে হামজাকে দেখা গেল অন্য চরিত্রে। এবার তিনি আক্রমণে। তবে সতীর্থদের সহায়তা সেভাবে না পেয়ে নিচে নেমে আসেন। নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার ৪ মিনিট আগে বাংলাদেশের বক্স থেকে দুবার বল ‘ক্লিয়ার’ করেন হামজা। যোগ করা সময়েও বাংলাদেশকে দুবার বিপদের হাত থেকে বাঁচান হামজা। আরও একটি বিষয় পরিষ্কার বোঝা গেছে, বিরতির পর বাংলাদেশ ও ভারতের খেলোয়াড়েরা ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলেন কিছুটা। দৌড় দেখেই বোঝা গেছে, বেশ কষ্ট হচ্ছে। কিন্তু হামজাকে দেখে মনে হয়েছে, কিছুই হয়নি। ঠান্ডা মাথায় শুধু নিজের কাজটা করেছেন। দৌড়েছেন পুরো মাঠেই। হাসিও লেগে ছিল মুখে।
কিন্তু ড্র করায় সেই হাসিটা আর জয়ের হাসিতে রূপান্তরিত হয়নি। হামজা একা ভালো খেললেও একের পর এক গোলের সুযোগ নষ্ট করেছে বাংলাদেশ। যে কারণে জাতীয় দলে তাঁর অভিষেক ম্যাচে শুধু জয়টাই পাওয়া হলো না।