৩. ঘন ঘন বিরতি দিন
কোনো বিরতি ছাড়া লম্বা সময় ধরে পড়াশোনা করলে ক্লান্তি আসে। পড়ার ফাঁকে ফাঁকে সন্তানদের বিরতি নিতে উৎসাহ দিন। পড়ার ফাঁকে ফাঁকে তারা বিভিন্ন ধরনের পাজল সমাধান করতে পারে, পুতুল বা অন্যান্য খেলনা নিয়ে খেলতে পারে কিংবা সাইকেল নিয়ে আশপাশের এলাকা থেকে একটু ঘুরে আসতে পারে। এতে তারা মানসিক শান্তি পাবে, আরও মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করতে উজ্জীবিত হবে।
৪. উৎসাহ দিন, সহযোগিতা করুন
সন্তানদের সব সময় উৎসাহ দিন। আপনার কথাবার্তায় তারা যেন দমে না যায়। তাদের মানসিক শক্তি জোগান। একটি শিশু মা-বাবার কাছ থেকে সব সময় ইতিবাচক সমর্থন পেলে সে আরও আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠে, তার মধ্যে মানসিক উদ্বেগ কম দেখা যায়, সে আরও বেশি মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করতে অনুপ্রাণিত হয়।
৫. সার্বিক দেখভালে ছাড় নয়
অনেক সময় সন্তানকে বাসায় বাবা–মায়েরাই পড়ান। অনেকে আবার গৃহশিক্ষক রাখেন কিংবা কোচিং সেন্টারে পাঠান। স্কুলের বাইরে আপনার সন্তান যার কাছেই পড়ুক না কেন, সার্বিক দেখভাল আপনাকে করতেই হবে। সন্তান কী শিখল, সে ব্যাপারে নিয়মিত খোঁজখবর নিন। শেখার প্রক্রিয়ায় আপনিও যুক্ত হোন। তাদের গুরুত্বপূর্ণ কিছু পড়া তৈরি করতে দিন, কঠিন গাণিতিক সমস্যাগুলো সমাধানের সময় তাদের সাহায্য করুন। এতে তাদের সাফল্য অর্জনের ক্ষেত্রে আপনার অবদান নিশ্চিত হবে। তাদের কাজের প্রতি আপনার আগ্রহও প্রকাশ পাবে।