এক মিনিট আগে
বারবার প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন করে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় বসাতে ভূমিকা রাখা কর্মকর্তাদের তালিকা করছে অন্তর্বর্তী সরকার।
এরই মধ্যে বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তাদের দায়িত্বে থাকা জেলা প্রশাসকের তালিকা প্রস্তুত হয়ে গেছে। এখন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে থাকা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের তালিকা তৈরির কাজ চলছে।
শেখ হাসিনার সরকারের পতনের কয়েক মাসের মাথায় বিতর্কিত তিন নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে সহায়তা দেয়া কর্মকর্তাদের খোঁজে নামল অন্তর্বর্তী সরকার।
সংবাদটিতে বলা হয়েছে, এসব কর্মকর্তাদের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব থেকে সরানো হচ্ছে। ভবিষ্যতেও জুটবে না বড় পদ।
বিতর্কিত নির্বাচন আয়োজনে জড়িতদের বিচারের দাবিও উঠেছে। বিচার হলে তালিকাভুক্ত এসব কর্মকর্তাদের শাস্তিও পেতে হবে।
সংবাদটিতে উল্লেখ করা হয়েছে, গত তিন নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা ২৪ বিভাগীয় কমিশনারের নাম তালিকায় রয়েছে।
যারা ২০১৪ ও ২০১৮ সালে বিভাগীয় কমিশনার ছিলেন তারা এরই মধ্যে অবসরে গেছেন।
আর যারা গত সাতই জানুয়ারির নির্বাচনের সময় দায়িত্বে ছিলেন এমন চার বিভাগীয় কমিশনার এখনও পদে আছেন।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি সামনে রেখে মাঠ দখলে রাখতে চায় বিএনপি। এ জন্য জনসম্পৃক্তমূলক কর্মসূচি বাড়াচ্ছে দলটি।
নির্বাচন পর্যন্ত এসব কর্মসূচি নিয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যেতে চায় দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি।
একইসঙ্গে সংগঠন গোছানোর পাশাপাশি নেতা-কর্মীদেরও গণমুখী কাজে ব্যস্ত রাখার কৌশল নেয়া হয়েছে। দেয়া হচ্ছে নানা সতর্ক বাণী।
এ ছাড়া রাষ্ট্র মেরামতের লক্ষ্যে ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব নিয়েও তৃণমূলে যাচ্ছে বিএনপি।
শুরু হয়েছে বিভাগীয় কর্মশালা। ১৯শে নভেম্বর ঢাকা বিভাগ থেকে এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে। শেষ হবে আগামী ২১শে ডিসেম্বর।
বিএনপি’র পাশাপাশি ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, কৃষক দলও সারা দেশে কর্মসূচি পালনের উদ্যোগ নিয়েছে।
এছাড়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ এসেছে তার ভিত্তিতে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
সামনে যাতে কেউ দলের কোনো ধরনের অপকর্মে জড়াতে না পারে সেজন্য কঠোর বার্তা দেয়া হচ্ছে কেন্দ্রীয় পর্যায় থেকে।
নতুন রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে কোনো ধরনের রাজনৈতিক বিরোধ বা বিতর্কে জড়াতে চান না দলের শীর্ষ নেতৃত্ব।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ দুই বছরে বিদ্যুৎ ও সারে ভর্তুকি বাবদ বিপুল অংকের অর্থ বকেয়া পড়ে যায়।
এর পরিপ্রেক্ষিতে বিশেষ বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বকেয়া পরিশোধের উদ্যোগ নেয়া হয়।
চলতি ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে কয়েক ধাপে বিশেষ বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিদ্যুৎ ও সারের ভর্তুকি বাবদ ২৬ হাজার কোটি টাকার বকেয়া পরিশোধ করা হয়েছে।
ভর্তুকি বাবদ বকেয়া থেকে যাওয়া বাকি দায় পরিশোধের ভার এখন গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর।
পাশাপাশি তৈরি হয়েছে নতুন দায় পরিশোধের চাপও। এ অবস্থায় বিগত সরকারের মতো বকেয়া পরিশোধে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারও বন্ডের দ্বারস্থ হয়েছে বলে সংবাদটিতে বলা হয়েছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বকেয়া পরিশোধের চাপ আপাতভাবে সামাল দেয়া গেলেও এর মাধ্যমে মূলত বর্তমান দায়কে বিলম্বিত করা হচ্ছে।
এতে ভবিষ্যৎ ঋণের বোঝা আরো বড় হচ্ছে।
এ অবস্থায় সরকারের উচিত বন্ডের পরিবর্তে রাজস্ব আয় বাড়িয়ে নিজস্ব অর্থে এ দায় পরিশোধ করার মতো টেকসই সমাধানের দিকে নজর দেয়া।
সংবাদটিতে বলা হয়েছে, অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার বদলে ঘুষখোর, দুর্নীতিবাজ লুটেরা, পাচারকারীচক্র দেশ থেকে অন্তত ১৭ লাখ কোটি টাকা বিদেশে নিয়ে গেছে।
রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় ওই টাকায় দুবাই, কানাডা, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরে তারা বউ-বাচ্চা নিয়ে বিলাসবহুল ভিলাবাড়ি, ফ্ল্যাট কিনে আয়েশে দিন কাটাচ্ছেন, অথচ তাদের লুটের শিকার অনেক ব্যাংক এখন দেউলিয়ার পথে।
ক্ষমতার পালাবদলে নতুন সরকার এলেও এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে পাচারকারী রুই-কাতলরা।
বিপুল অঙ্কের টাকা পাচার করে সামিটের মতো গ্রুপ সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশে সাম্রাজ্য গড়ে তুললেও ওই টাকা ফিরিয়ে আনার অগ্রগতি এখনো চিঠি চালাচালিতেই সীমাবদ্ধ।
টাকা পাচারের ইস্যু যখন সরকারের অগ্রাধিকারে, তখনই নতুন করে দুবাইয়ে ৮৪৭টি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট, ভিলাবাড়িসহ বিভিন্ন প্রপার্টি কেনার তথ্য জানা গেছে।
এর মধ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী একাই কিনেছেন ১৩৭টি ফ্ল্যাট।
পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে ড. মুহাম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হওয়ার পর পাচারের টাকা ফেরানোর দাবি জোরালো হয়েছে।
বিশ্লেষকরা মনে করেন, বিশ্বব্যাপী তার যে যোগাযোগ, সেটি কাজে লাগিয়ে তিনি চাইলে বিপুল অঙ্কের ওই পাচারের টাকা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হবেন।
অর্থনৈতিক সংকটের সময়ে দেশ পুনর্গঠনের জন্য এই টাকা বড় ভূমিকা রাখতে পারে।
বাকু জলবায়ু সম্মেলনের নাম দেয়া হয়েছিল ‘ফাইন্যান্স কপ’ বা ‘জলবায়ুর আর্থিক সম্মেলন’।
কিন্তু ২০০টি দেশের প্রতিনিধিরা দুই সপ্তাহ বৈঠক করেও কোনো সমাধানে পৌঁছাতে পারেন নি।
গত শুক্রবার থেকে টানা দুই দিনের রুদ্ধদ্বার বৈঠকেও আসেনি কাঙ্ক্ষিত ফল।
বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল দেশগুলো তাদের জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি পোষাতে বছরে এক দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন (১ লাখ ৩০ হাজার কোটি) ডলার চেয়েছে।
আর শিল্পোন্নত দেশগুলো বছরে সর্বোচ্চ ৩০০ বিলিয়ন (৩০ হাজার কোটি) ডলার দিতে রাজি হয়েছে।
তা-ও ওই অর্থ শুধু তারা একলা দেবে না। চীন, ভারত ও ব্রাজিলের মতো দ্রুত উন্নয়নশীল দেশগুলোকেও তহবিলে অর্থ জমা দিতে হবে।
এ পরিস্থিতিতে আজ রোববার বাংলাদেশ সময় সকালের মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে বাকু ঘোষণা আসতে পারে।
ওই ঘোষণায় বিশ্বের সব দেশের সম্মতির ভিত্তিতে হবে, নাকি নোট আকারে থাকবে, তা নিয়েও সংশয় রয়ে গেছে।
শনিবার শেষ হয়েছে কপ সম্মেলন।
তবে ঘোষণা যাই আসুক, তাতে জলবায়ু-বিপন্ন বিশ্ববাসীর জন্য কোনো আশার বাণী থাকছে না বলে মনে করছেন জলবায়ু আন্দোলনের নেতারা।
সুইডেনের আলোচিত জলবায়ু অধিকারকর্মী গ্রেটা থুনবার্গ এরই মধ্যে বাকু সম্মেলনের সম্ভাব্য ঘোষণাকে বিশ্বের জন্য ‘মৃত্যু পরোয়ানা’ হিসেবে ঘোষণা করেছেন।
গাজীপুরের শ্রীপুরে বনভোজনে যাওয়ার পথে রাস্তার পাশের বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন থেকে বাস বিদ্যুতায়িত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।
তারা সবাই গাজীপুরের ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) যন্ত্রকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী।
শনিবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এই দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও বেশ কয়েকজন।
হতাহতরা সবাই বিআরটিসির দ্বিতল বাসে করে বনভোজনের জন্য ওই এলাকার একটি রিসোর্টে যাচ্ছিলেন বলে জানা গেছে।
সংবাদটিতে বলা হয়েছে, বিআরটিসির ছয়টি দ্বিতল বাসে করে আইইউটির ৪৬০ শিক্ষার্থী বার্ষিক বনভোজনে শ্রীপুরের তেলিহাটি ইউনিয়নের পেলাইদ গ্রামের মাটির মায়া রিসোর্টে যাচ্ছিলেন।
গন্তব্যের দেড় কিলোমিটার আগে তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালী গ্রামের আঞ্চলিক সড়কে বহরের একটি বাস বিদ্যুতায়িত হয়।
এতে ঘটনাস্থলেই একজনের মৃত্যু হয়। আহত অবস্থায় হাসপাতালে নেয়ার পথে আরও দুজন মারা যান।
নিহত তিন শিক্ষার্থী হলেন ফেনীর মাস্টারপাড়া এলাকার মোতাহার হোসেনের ছেলে মীর মোজাম্মেল (২৩), রাজশাহীর রাজপাড়া ডিঙ্গাবো এলাকার জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে জোবায়ের আলম (২২) এবং রংপুর সদরের ইমতিয়াজুর রহমানের ছেলে মুবতাছিন রহমান (২২)।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম ১০০ দিনে যে কয়েকটি ঘটনা আলোচনার শীর্ষে স্থান করে নিয়েছে এর অন্যতম ‘ঢালাও মামলা’।
জুলাই – অগাস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দেশ জুড়ে এ পর্যন্ত হওয়া ঢালাও মামলায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ঘটনা সম্পর্কে আসামিদের সিংহভাগ কিছুই জানেন না।
বাদী চেনেন না আসামিকে, আসামিরাও চেনেন না বাদীকে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে দেখা গেছে বাদী নিজেও ঘটনা সম্পর্কে কিছুই জানেন না।
এমনও অভিযোগ উঠেছে, শত শত মানুষকে আসামি করে মামলা দিতে বাদীকে বাধ্য করা হয়েছে, কখনো দেখানো হয়েছে টাকার প্রলোভনও।
পূর্বশত্রুতা, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে শায়েস্তা করা এবং চাঁদাবাজি ও হয়রানি করতে অনেককে আসামি করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠেছে।
মামলায় কাদের আসামি করা হচ্ছে সেক্ষেত্রে বাদীর কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই, নিয়ন্ত্রণ থাকে অন্যদের হাতে।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীসহ সরকারবিরোধীদের বিরুদ্ধে ‘গায়েবি’ মামলা দিত পুলিশ ও আওয়ামী লীগ নেতারা।
এখন দেখা যাচ্ছে, হত্যা মামলায় ঢালাওভাবে আসামি করা হচ্ছে ‘ইচ্ছেমতো’।
চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর চ্যানেলকে ঘিরে গড়ে উঠেছে দেশের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত সব স্থাপনা।
কিন্তু বন্দরের টার্মিনালগুলো বিদেশিদের হাতে তুলে দেয়ার ক্ষেত্রে সেটা বিবেচনায় নেয়া হচ্ছে কি না সে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
এ সংবাদে বলা হয়েছে, এক দিকে পিসিটি (পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল) অন্য দিকে এনসিটি (নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল), আর এ দু’টির মধ্যে রয়েছে দেশের প্রধান প্রধান তেল স্থাপনা এবং নৌ-বাহিনীর ঘাঁটি।
পিসিটি পতিত আওয়ামী সরকারের আমলে সৌদি অপারেটরের হাতে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
অপর দিকে এনসিটি পরিচালনায় বর্তমান সরকারও পতিত সরকারের পথেই হাঁটছে।
মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক টার্মিনাল অপারেটরগুলোর শীর্ষ পদে আমাদের প্রতিবেশী একটি দেশের কর্মকর্তাদের প্রাধান্য।
তাই এই দুই টার্মিনালের মাধ্যমে প্রকারান্তরে আমাদের কৌশলগত স্থাপনার ওপর প্রতিবেশী দেশটির নজরদারির সুযোগ অবারিত হচ্ছে কি না তা ভেবে দেখার দাবি রাখে।
অর্থনেতিক লাভকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে রাষ্ট্রীয় কৌশলগত স্থাপনার নিরাপত্তাকে খাটো করে দেখা হচ্ছে কি না এমন প্রশ্নও উঠছে।
‘Discipline returns to DU halls, but seat crisis persists’ Dhaka Tribune এর প্রথম পাতার এ শিরোনামের অর্থ ‘ঢাবির হলগুলোতে শৃঙ্খলা ফিরলেও আসন সংকট অব্যাহত’।
এ সংবাদে বলা হয়েছে, ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণ ফিরে এসেছে।
একই সাথে আসন বিন্যাসে শৃঙ্খলা ফেরাতে বেশ কিছু নিয়ম-কানুন করা হয়েছে। যদিও সব সময়ের এ সংকট এখন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে।
চলমান এই সংকটের মধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী শিক্ষার্থীদের আবাসন সমস্যা নিরসনে তাদের বরাদ্দকৃত ফ্ল্যাট ভাড়া দিচ্ছেন।
যদিও দীর্ঘমেয়াদী সমস্যা সমাধানে এটা নিতান্তই নগন্য বিষয়। একইসাথে কর্মচারীদের বরাদ্দকৃত ফ্ল্যাট শিক্ষার্থীদের ভাড়া দেয়ার বিষয়টা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষও অনুমোদন করে না।
গতবছরের এপ্রিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের করা এক অনুসন্ধানে দেখা গেছে, কর্মচারীদের বরাদ্দ দেয়া ৫৬০ টি ফ্ল্যাটের মধ্যে ২৪৯টি সম্পূর্ণ বা আংশিক শিক্ষার্থীদের কাছে ভাড়া দেয়া।
এ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৪৯টা ফ্ল্যাট সম্পূর্ণ, ৬৯ টি ফ্ল্যাটের একটি কক্ষ এবং ১৩১ টা ফ্ল্যাটের দুইটা কক্ষ শিক্ষার্থীদের কাছে ভাড়া দেয়া হয়েছে।
‘Police seek to stop use of lethal weapon’ The Daily Star পত্রিকার এ শিরোনামের অর্থ ‘ মারণাস্ত্রের ব্যবহার বন্ধ করতে চায় পুলিশ’।
জনসমাগম নিয়ন্ত্রণের জন্য পুলিশ প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার বন্ধ করতে পারে।
কারণ জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের সময় এসব অস্ত্রের ব্যাপক ব্যবহারে অনেক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। যা বিশ্বব্যাপী সমালোচনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
পুলিশ সদর দফতরের সহকারী মহাপরিদর্শক (মিডিয়া) এনামুল হক সাগর জানিয়েছেন, আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারে সময় উপযোগী বিধিমালা তৈরির প্রক্রিয়া চলছে।
পুলিশ সদর দফতর ইতোমধ্যেই একজন উপ-মহাপরিদর্শকের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করেছে।
জনসমাগম ও বেআইনি সমাবেশ নিয়ন্ত্রণের জন্য মারাত্মক নয় এমন পদ্ধতির সুপারিশ করার জন্য।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক জানান, “এমনকি উত্তেজনাপূর্ণ বিক্ষোভের ক্ষেত্রেও আমরা লম্বা ব্যারেলের আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহার নিষিদ্ধ করার বিষয়ে আলোচনা করেছি”।
জাতিসংঘের নির্দেশিকা অনুযায়ী স্বাক্ষরকারী দেশ হিসেবে বাংলাদেশের পুলিশও উন্নত দেশের মতো ছোট অস্ত্র ব্যবহার করবে বলে জানান তিনি।