বিজ্ঞানী সারাহ ক্লার্ক বলেন, অবিচ্ছিন্ন শক্তি প্রদানের জন্য এই ব্যাটারি নিরাপদ ও টেকসই উপায়। এমন উদীয়মান প্রযুক্তিতে কার্বন-১৪-এর জন্য হীরা ব্যবহার করা হচ্ছে। এই ব্যাটারি কার্বন-১৪ ব্যবহার করে, যা কার্বনের একটি তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ। এই আইসোটোপের অর্ধ-জীবন ৫ হাজার ৭০০ বছর; যার অর্থ নতুন ধরনের ব্যাটারি কয়েক হাজার বছর পরেও তার অর্ধেক শক্তি ধরে রাখবে। প্রোটোটাইপ ব্যাটারির আকার আধা মিলিমিটার।
কার্বন-১৪–নির্ভর ব্যাটারি তৈরির অন্যতম কারণ হচ্ছে কার্বনের এই আইসোটোপ থেকে স্বল্প পরিসরে বিকিরণ নির্গত হয়, যা যেকোনো কঠিন পদার্থ দ্বারা দ্রুত শোষিত হয়। এই ব্যাটারি চরম পরিবেশেও ব্যবহার করা যেতে পারে। মহাকাশ কিংবা পৃথিবীর যেকোনো চরম পরিবেশে এই ব্যাটারি বেশ কাজে আসবে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।