ধরুন, ঘরে বা অফিসে আছেন অথবা কোথাও বেড়াতে গেছেন। সামনে চা কিংবা কফি এল। সেই সঙ্গে পরিবেশন করা হলো নরম তুলতুলে একটি ওভালটিন কেক, রুটি বা বিস্কুট। মুখে দেওয়ার আগেই যদি নাকে মিষ্টি গন্ধ লাগে, তাতে নিশ্চয়ই আনন্দ পাবেন। কেক–রুটি–বিস্কুট খাওয়ার এই আনন্দটাই মিলবে যদি তা আনা হয় পুরান ঢাকার আবুল হাসনাত রোডের ঐতিহ্যবাহী আনন্দ কনফেকশনারি থেকে।
আনন্দ কনফেকশনারির বয়স ১১০ বছর। সুদীর্ঘকালের এই পথচলায় প্রতিষ্ঠানটির ঢাকায় আরও তিনটি শাখা রয়েছে। আনন্দ বেকারির বর্তমান উত্তরাধিকারীদের একজন সিদ্দিকুর রহমান। তিনি আবুল হাসনাত রোডের দোকানে বসে প্রথম আলোকে বলেন, ‘এ জায়গাটিই আনন্দের শিকড়। এখান থেকেই শুরু হয়েছিল আমাদের যাত্রা।’