আসামিপক্ষের আইনজীবী আবেদুর রহমান বলেন, মামলাটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এ মামলার আসামিরা জামিন পাওয়ার অধিকার রাখেন বলেই আজ জামিনের আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু আদালত জামিন না দিয়ে তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এ বিষয়ে আদালতে ইউপি চেয়ারম্যান আবদুস সালাম বলেন, স্বেচ্ছায় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সামনে রিতাকে বিয়ে করেছেন মিজানুর। জোর করে বিয়ে দেওয়া হয়নি। এরপরও জোর করে বিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে মিজানুর মামলা করেছেন।
মিজানুর রহমান বলেন, ‘রিতার আগেও বিয়ে হয়েছিল। ষড়যন্ত্র করে ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে মারধর করে রিতার সঙ্গে আমাকে বিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমি এই অন্যায়ের বিচার চেয়ে আদালতে মামলা করেছি।’