সমাবেশে মনির উদ্দিন বলেন, ২০০৯ সালে এই সরকার ক্ষমতায় এসে বিদ্যুৎ নিয়ে মানুষের সংকট ও বিক্ষোভকে কাজে লাগিয়ে লুটপাটের আয়োজন গড়ে তোলে। দ্রুত সমাধানের আওতায় কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র করা হলো, যা ২০১৪ সাল পর্যন্ত চলার কথা ছিল। কিন্তু এই সরকার এখন ২০২২ সাল পর্যন্ত এগুলো চালাচ্ছে এবং লুটপাটের লক্ষ্যে আবারও নবায়ন করেছে। তাদের বসিয়ে বসিয়ে ক্যাপাসিটি চার্জের নামে গত ১২ বছরে ৭০ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দেওয়া হয়েছে এবং লুট করা হয়েছে।
গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য ও শ্রমিকনেতা বাচ্চু ভূঁইয়া বলেন, লুটপাটের সুযোগ তৈরির জন্য পুরো বিদ্যুৎ খাতকে আমদানিনির্ভর করে ফেলা হয়েছে। বিদ্যুৎ খাতকে অনিরাপদ করার সঙ্গে সঙ্গে শিল্প, কৃষি ও পুরো অর্থনীতিকে হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে। সরকার চুরি, দুর্নীতি ও লুটপাট করে পুরো রিজার্ভ খালি করে ফেলেছে। এখন তেল-গ্যাস-ফর্নেস অয়েল আমদানি করে এর ব্যয় মেটানোর সক্ষমতাও হারিয়ে ফেলেছে তারা।