পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘আমরা চীনের কাছ থেকে প্রথমেই টিকা পেতে চাইনি। কারণ, চীনের টিকা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) অনুমোদিত ছিল না এবং আমাদের কিছু নীতিমালা আছে। ডব্লিউএইচওর অনুমোদন ছাড়া আমরা টিকা ব্যবহার করি না। এই নীতিমালা নতুন নয়। ফলে, আমরা দেরি করেছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আনন্দিত এ জন্য যে চীন আমাদের টিকা উপহার দিয়েছে। আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। আমরা সামনে আরও টিকা পেতে কাজ করছি।’
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং বলেন, ‘প্রায় এক বছর আগে আমরা বাংলাদেশের কাছ থেকে চিকিৎসাসংক্রান্ত সরঞ্জাম পেয়েছিলাম। তখন চীনের জন্য সেই সহযোগিতা খুব প্রয়োজন ছিল। ঠিক এই কক্ষেই সেই সাহায্য আমার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল। আমি সেই সময় বলে বোঝাতে পারিনি যে আমরা বাংলাদেশের প্রতি কতখানি কৃতজ্ঞ।’