তৌকির বলেন, ‘আমি এএসএমই চুয়েট স্টুডেন্ট চ্যাপ্টারের জনসংযোগ সচিব পদে ২০২০-২১ সালে দায়িত্ব পালন করেছিলাম। প্রথম থেকেই এই সংস্থার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে নিজেকে জড়িয়ে নিয়েছিলাম, চেষ্টা করেছি সব দিক দিয়েই নিজের সর্বোচ্চটা দেওয়ার। করোনার সময় অনলাইনে বিভিন্ন প্রোগ্রাম আয়োজন করা থেকে শুরু করে অতিথিদের আমন্ত্রণ জানানো, উপস্থাপনা, বিভিন্ন সমস্যার সমাধান, নানা কাজে যুক্ত থেকেছি।’
এএসএমই কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ ২০২০-২১ সালে এএসএমই এশিয়া-প্যাসিফিক স্টুডেন্ট রিজিওনাল বোর্ডের ভাইস চেয়ারপার্সন হিসেবে তৌকিরকে নিযুক্ত করে। সেখানে ভারত, পাকিস্তান, মালেশিয়া ও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের দলকে পরিচালনা করা থেকে শুরু করে বিভিন্ন দক্ষতা বৃদ্ধি, মানসিক স্বাস্থ্য ও সচেতনতামূলক অনুষ্ঠানের আয়োজক হিসেবে কাজ করেন তিনি। তৌকির বলেন, ‘সত্যি বলতে, কাজের সময় একটি বারের জন্যও আমার মাথায় পুরস্কারের চিন্তা আসেনি। আমি শুধু নিজেকে কিছু গঠনমূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত রাখতে চেয়েছিলাম। করোনার সময় যখন পড়াশোনা কিছুটা স্থবির হয়ে ছিল, তখন বিভিন্নভাবে দক্ষ হওয়ার চেষ্টা করছিলাম। পরে যখন এএসএমই-র একজন ভারতীয় সদস্যকে ২০২১ সালে এই পুরস্কার জিততে দেখলাম, তখন ভাবলাম আমিও চেষ্টা করে দেখি।’