আবারও প্রমাণিত হলো, বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষেরা কখনোই সংখ্যাগুরুদের ধর্ম নিয়ে কোনো উসকানিমূলক কাজ করেননি। কেননা এর বিপদ কী ভয়াবহ হতে পারে, তা তাঁরা জানেন। রামুতে বৌদ্ধ যুবকের ফেসবুক আইডি থেকে যে পোস্ট দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল, পরে দেখা গেছে সেটি ছিল ভুয়া। ওই যুবক কোনো পোস্ট দেননি। নাসিরনগরেও যে হিন্দু যুবকের পোস্ট নিয়ে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দেওয়া হলো, পরে জানা গেল সেই যুবক পোস্ট দেবেন কি লেখাপড়াই জানেন না।
পুলিশের ভাষ্য অনুযায়ী, এবারে কুমিল্লার একটি পূজামণ্ডপে পবিত্র কোরআন রেখে গিয়েছিলেন ইকবাল হোসেন নামের এক যুবক। তাঁর পরিচয় জানলেও বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান এর আগে বলেছেন, ওই যুবক বারবার তাঁর অবস্থান পরিবর্তন করছে বলেন তাঁকে ধরা যাচ্ছে না।