হিজবুল্লাহ ইরানের অন্যতম সামরিক ‘মিত্র’। হিজবুল্লাহকে যদি যথেষ্ট দুর্বল করে দেওয়া যায়, তাহলে ইসরায়েল অনেক কম হুমকি বোধ করবে। একই সঙ্গে ইসরায়েল নিয়ে ইরান কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে, সেই সিদ্ধান্ত নিতেও দেশটির ওপর চাপ সৃষ্টি করবে।
হামলার তীব্র নিন্দা করলেও ইরানি নেতারা প্রতিশোধের জন্য সরাসরি কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এ ছাড়া তেহরানে গত মাসে হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়াকে হত্যার জন্য ইরান এখনো ইসরায়েলকে কোন ‘শাস্তি’ দেয়নি। এসব ‘নিষ্ক্রিয়তা’র কারণে কিছু বিশ্লেষক এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে ইরানিরা আসলে ইসরায়েলের সঙ্গে সরাসরি সংঘর্ষের ঝুঁকি নিতে চায় না।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি শনিবার এক বিবৃতি প্রকাশ করে বলেছেন, ‘এই অঞ্চলের সমস্ত প্রতিরোধ শক্তি হিজবুল্লাহর পাশে দাঁড়িয়েছে এবং সমর্থন করে।’