উত্তরাধিকার পরিচয় ছাপিয়ে রাখছেন যোগ্যতার ছাপ

বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা

দলের পাশাপাশি জাতীয় পর্যায়েও কেড়েছেন নজর

জাতীয় রাজনীতির খোঁজখবর যারা রাখেন, বিএনপি বলতে প্রথমদিকেই আসবে এম সাইফুর রহমান, তরিকুল ইসলাম, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, সাদেক হোসেন খোকা, আ স ম হান্নান শাহর মতো হেভিওয়েট নেতার নাম। দলের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক এ সহযোদ্ধারা সংসদ-রাজপথ কাঁপিয়েছেন দীর্ঘদিন। তাদের অনেকেই আজ নেই। যারা আছেন, তারাও বয়সের ভারে ন্যুব্জ।

তবে বিএনপিতে এই শূন্যতা প্রকট হয়নি তাদেরই উত্তরসূরিদের কারণে। দলের প্রখ্যাত এসব নেতার পারিবারিক উত্তরসূরির অনেকেই এখন রাজনীতিতে ছড়াচ্ছেন আলো। দক্ষতা দিয়ে দলের পাশাপাশি জাতীয় পর্যায়েও কেড়েছেন নজর। রাজনীতির মাঠে হয়ে উঠেছেন পরিচিত মুখ।

তরুণ এ প্রজন্মের উঠে আসার গল্পে রয়েছেন আবার আরেক উত্তরসূরি। জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সন্তান তারেক রহমান। কারাবাস ও অসুস্থতার কারণে তিনবারের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এখন রাজনীতিতে অনেকটাই বিগত। গত কয়েক বছর ধরে বিএনপির নেতৃত্ব কার্যত ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের হাতে। আর তিনি প্রথম থেকেই আস্থা রেখেছেন তরুণ প্রজন্মের ওপর।

আওয়ামী লীগের গত প্রায় ১৬ বছরের দমন-পীড়ন, মামলা, হামলায় বিএনপি যতবারই পর্যুদস্ত হয়েছে, তারেক রহমান বেছে নিয়েছেন তরুণদেরই। আনকোরা, অনভিজ্ঞদের গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়ায় সমালোচনা হলেও তিনি হাল ছাড়েননি। এমনকি সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচনের আগে আন্দোলন তুঙ্গে তুলেও ব্যর্থতার পর বিএনপির নেতৃত্বে আনেন অনেক তরুণকে। গত ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর জাতীয় রাজনীতিতে এই তরুণদের মধ্যেই এখন ভবিষ্যৎ দেখছে বিএনপি। পারিবারিক ঐতিহ্যের পাশাপাশি মানুষের জন্য কাজ করার সদিচ্ছার প্রমাণও দিচ্ছেন তারা। বিভিন্ন ক্ষেত্রে রাখছেন সাংগঠনিক দক্ষতার ছাপ।

বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি ছাড়াও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন হেভিওয়েট নেতাদের এমন অর্ধশতাধিক ছেলেমেয়ে কিংবা স্ত্রী। ২০১৬ সালের জাতীয় কাউন্সিলে ৩৬ জন উত্তরাধিকারী কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটিতে গুরুত্বপূর্ণ পদ পান। 

তাদের অনেকে পূর্বসূরির পরিচয় ছাপিয়ে জাতীয় পর্যায়ে রেখেছেন যোগ্যতার ছাপ। গুরুত্বপূর্ণ পদ না পেলেও আরও কিছু উত্তরসূরি দলের জন্য রাখছেন বড় ভূমিকা। পূর্বসূরির ঝাণ্ডা হাতে বিএনপির এমন তরুণ নেতাদের মধ্যে অন্যতম হলেন বিএনপির প্রয়াত মহাসচিব কে এম ওবায়দুর রহমানের মেয়ে শামা ওবায়েদ, দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন, স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকারের ছেলে ব্যারিস্টার নওশাদ জমির, স্থায়ী কমিটির সদস্য প্রয়াত তরিকুল ইসলামের ছেলে অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্রিগেডিয়ার (অব.) আ স ম হান্নান শাহর ছেলে রিয়াজুল হান্নান, স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান মীর নাছির উদ্দিনের ছেলে মীর হেলাল, ভাইস চেয়ারম্যান প্রয়াত সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, আবদুল আউয়াল মিন্টুর ছেলে তাবিথ আউয়াল, অলি আহাদের মেয়ে ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, প্রয়াত হারুনার রশিদ খান মুন্নুর মেয়ে আফরোজা খান রিতা, সালাহউদ্দিন আহমেদের ছেলে তানভীর আহমেদ রবিন, এস এ খালেকের ছেলে সৈয়দ সিদ্দিক সাজু, স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের মেয়ে অপর্ণা রায়, নিতাই রায় চৌধুরীর মেয়ে নিপুণ রায় চৌধুরী, সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমানের ছেলে নাসের রহমান, সাবেক মন্ত্রী মানিকগঞ্জের এম শামসুল ইসলাম খানের ছেলে মইনুল ইসলাম খান শান্ত, বিচারপতি টি এইচ খানের ছেলে আফজাল এইচ খান, সাবেক হুইপ প্রয়াত জাহেদ আলী চৌধুরীর ছেলে ফাহিম চৌধুরী, চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফের মেয়ে নায়াবা ইউসুফ, নারায়ণগঞ্জে বদরুজ্জামান খান খসরুর ছেলে মাহমুদুর রহমান সুমন, সাবেক তথ্য ও সংস্থাপন প্রতিমন্ত্রী প্রয়াত নুরুল হুদার ছেলে তানভীর হুদা, সাবেক হুইপ প্রয়াত সৈয়দ ওয়াহিদুল আলমের মেয়ে ব্যারিস্টার সাকিলা ফারজানা, ফজলুর রহমান পটলের মেয়ে ফারজানা শারমিন পুতুল, সিলেটে আশিক উদ্দিন চৌধুরীর ছেলে ইঞ্জিনিয়ার রনি সারোয়ার চৌধুরী প্রমুখ। এ ছাড়া রাজনীতিতে উঠতি মুখ হিসেবে উঠে এসেছেন আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর ছেলে বিএনপির পররাষ্ট্র কমিটির সদস্য ইসরাফিল খসরু মাহমুদ চৌধুরী, আবদুল্লাহ আল নোমানের ছেলে সাঈদ আল নোমান, গিয়াসউদ্দিন কাদের চৌধুরীর সন্তান সামির কাদের চৌধুরী, গোলাম আকবর খোন্দকারের ছেলে ব্যারিস্টার তারেক আকবর খোন্দকার।

অনেক নেতার স্ত্রীও রাখছেন বড় ভূমিকা। তাদের মধ্যে আছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য প্রয়াত ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের স্ত্রী হাসনা মওদুদ, আরেক সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়ার স্ত্রী ড. শাহিদা রফিক, গুমের শিকার এম ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদীর লুনা।

দলটির নেতাকর্মী জানান, উত্তরসূরি হিসেবে পথচলা শুরু করলেও তরুণ এসব নেতার বড় অংশই নিজ যোগ্যতায় ‘মাঠ কাঁপাচ্ছেন’। নেতাকর্মীর পাশাপাশি সাধারণ মানুষের কাছেও তৈরি করেছেন গ্রহণযোগ্যতা। বিভিন্ন ক্ষেত্রে রাখছেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। তবে কিছু নেতার উত্তরসূরি আবার হতাশ করেছেন। দল বা রাজনীতিতে গ্রহণযোগ্যতা তৈরি তো করতে পারেননি, উল্টো রাজনীতির মাঠে কোন্দল আর বিভেদ তৈরি করছেন। এ নিয়ে এক ধরনের ক্ষোভ আছে নেতাকর্মীর।

বিএনপির এমনই এক তরুণ নেতা দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য প্রয়াত তরিকুল ইসলামের ছেলে অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। ২০১৮ সালে তরিকুল ইসলামের মৃত্যুর পর পুরো যশোর অঞ্চলেই বিএনপির নেতৃত্বে এক ধরনের শূন্যতা তৈরি হয়। বিভেদের কারণে অনেকটাই ভেঙে পড়ে সাংগঠনিক ভিত্তি। এর সঙ্গে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের দমনপীড়ন, মিথ্যা মামলা, হামলা তো ছিলই। সেই সময়ই স্থানীয় বিএনপির হাল ধরেন অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্বে থাকা অনিন্দ্যের হাত ধরে এর পর কয়েক বছরে অনেকটাই গুছিয়ে উঠেছে খুলনা বিএনপি। বিভাগ ছাড়িয়ে কেন্দ্রীয় রাজনীতিতেও নজর কেড়েছেন তরুণ এ নেতা। আন্দোলন-সংগ্রাম থেকে শুরু করে সাংগঠনিক দক্ষতা ও কর্মীবান্ধব হিসেবে তৃণমূলের কাছেও সমান সমাদৃত অনিন্দ্য। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষাজীবন শেষ করা অনিন্দ্য ইসলাম অমিত সমকালকে বলেন, শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনামলে তাঁর জন্মের সময় বাবা তরিকুল ইসলাম ছিলেন কারাগারে। এর পর বিভিন্ন সরকারের সময় তাঁর পরিবারকে নির্যাতনসহ অনেক চড়াই-উতরাই পার হতে হয়েছে। এর মধ্যে কখন রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েছি, নিজেও জানি না। তবে বাবার জন্য ভোট চাইতে একেবারে তৃণমূলে যেতে হতো। মানুষের জন্য কাজ করার যে পারিবারিক শিক্ষা, সেখান থেকেই ধীরে ধীরে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়া।

তবে এর জন্য তাঁকে কম মূল্য দিতে হয়নি। অনিন্দ্য জানান, ২০১৬ সালে বিএনপির ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিলে কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক হওয়ার আগে যশোর জেলা বিএনপির সদস্য ছিলেন। তবে ওই সময়েই তাঁর নামে ৩৫টি রাজনৈতিক মামলার পাশাপাশি জেলে যেতে হয় তিনবার। গত ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের আগ পর্যন্ত সেই মামলার সংখ্যা গিয়ে ঠেকে ১৫১-তে। কারাগারে যেতে হয় আরও চারবার।

বিএনপি ও জাতীয় রাজনীতিতে আরেক পরিচিত মুখ বীর মুক্তিযোদ্ধা সাদেক হোসেন খোকা। বিএনপি সরকারের মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর পাশাপাশি অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র ছিলেন প্রায় ১০ বছর। তাঁর ছেলে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বিদেশে উচ্চশিক্ষা শেষে নামেন রাজনীতিতে। চেষ্টা করছেন বাবার শূন্যস্থান পূরণে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে মেয়র পদে বিএনপির মনোনয়নও পান। ওই সময় সাধারণ ভোটারদের নজর কাড়েন তরুণ এ নেতা। এর পর দক্ষতা, যোগ্যতা ও আন্দোলন-সংগ্রামে ভূমিকার কারণে জাতীয় রাজনীতিতেও পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন।

নবগঠিত ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির কমিটির সিনিয়র সদস্য ইশরাক হোসেন বলেন, ছোটবেলা থেকেই বাবাকে দেখেছি দেশ ও দলের জন্য জীবনের সবটুকু উজাড় করে দিয়েছেন। সেখান থেকেই দেশ ও মানুষের জন্য কিছু করার প্রেরণা পেয়েছি। তাঁর দেখানো পথে কিছু করার চেষ্টা করছি। 

বিএনপির প্রভাবশালী নেতা আবদুল আউয়াল মিন্টুর ছেলে তাবিথ আউয়ালও অল্পদিনে রাজনীতিতে নজর কেড়েছেন। তিনিও বিদেশে উচ্চশিক্ষা শেষে দেশে ফিরে সক্রিয় হন বিএনপির রাজনীতিতে। মেধাবী হিসেবে দলের কূটনৈতিক উইংয়ে জায়গা করে নিয়েছেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির এ সদস্য। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে বিএনপির মনোনয়নও পেয়েছিলেন। বর্তমানে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের চেয়ারম্যান তিনি।

বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদের ছেলে তানভীর আহমেদ রবিনও বিদেশে উচ্চশিক্ষা শেষ করেছেন। এর পর দেশে ফিরে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। ওয়ান-ইলেভেনের সময় বিএনপির চরম সংকটে তিনি একেবারে তৃণমূলের রাজনীতিতে হাতেখড়ি নেন। সাহস, ত্যাগ আর সততা দিয়ে নেতাকর্মীর পাশাপাশি দলের হাইকমান্ডের নজর কাড়েন অল্প সময়ে। 

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব রবিন বলেন, বাবার কথা, বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিলেও দেশের সেবা করতে হবে। মূলত তাঁর অনুপ্রেরণাতেই রাজনীতিতে আসা। 

প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ অলি আহাদের মেয়ে ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা দলীয় পরিচয়ের বাইরে নিজস্ব প্রতিভায় আলাদা অবস্থান তৈরি করেছেন সারাদেশে। বাকপটু এই নেত্রী ২০১৬ সালে কেন্দ্রীয় সহআন্তর্জাতিক সম্পাদক হিসেবে বিএনপিতে নাম লেখান। ২০১৮ সালে বিএনপির মনোনয়নে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী সদস্য হন। এর পর দলের পক্ষে সংসদে ঝড় তুলে সবার মনোযোগ কাড়েন। বিএনপির সবচেয়ে সরব নেতাদের মধ্যে তিনি আছেন প্রথম সারিতেই। 

দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের পুত্রবধূ এবং ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরীর মেয়ে নিপুণ রায় চৌধুরীও রাজনীতিতে নিজের যোগ্যতায় পাকাপোক্ত অবস্থান তৈরি করেছেন। রাজনৈতিক কারণে ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণকে গত কয়েক বছরে একাধিকবার কারাগারে যেতে হয়েছে। তবে রাজপথ ছাড়েননি। সাংগঠনিক ক্ষেত্রেও রেখেছেন মেধার ছাপ। 

ওয়ান-ইলেভেনে বিএনপির অন্যতম সরব নেতা ছিলেন ব্রিগেডিয়ার (অব.) আ স ম হান্নান শাহ। দলীয় ও জাতীয় পর্যায়ে ব্যাপক গ্রহণযোগ্য এ নেতা সবার মন জয় করে নেন ত্যাগী ও নিবেদিত প্রাণ হিসেবে। তাঁর মৃত্যুর পর রাজনীতিতে আসেন ছেলে রিয়াজুল হান্নান। আন্দোলন-সংগ্রামে বিশেষ ভূমিকা রেখে তিনি এখন সামলাচ্ছেন গাজীপুর জেলা বিএনপি। জেলার সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল বলেন, রাজনীতি শুরুর পর থেকেই পরিবারের সমর্থন ও সাহস পেয়েছি। আর নেতাকর্মী সব সময় পাশে থাকায় এগিয়ে যেতে পারছি। মানুষের জন্য কিছু করতে পারছি। 

বিএনপিতে আরেক উদীয়মান তরুণ নেতা ব্যারিস্টার মীর হেলাল। দলের ভাইস চেয়ারম্যান মীর নাছির উদ্দিনের ছেলে মীর হেলাল লন্ডনে লেখাপড়া শেষে বিএনপির রাজনীতিতে আসেন। সক্রিয় রাজনীতির মাধ্যমে দ্রুতই দলের নির্বাহী সদস্যপদ পান। এখন আছেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্বে। কর্মীবান্ধব নেতা হিসেবে সুখ্যাতি রয়েছে তাঁর।



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews