২০২০ সালের নির্বাচনে যে তিনটি সুইং স্টেট মিলে ‘ব্লু ওয়াল’ গড়ে তুলেছিল, পেনসিলভানিয়া আর উইসকনসিনের সঙ্গে সেটার অংশ ছিল মিশিগান।
২০১৬ সালের নির্বাচনে এই রাজ্যগুলোয় হিলারি ক্লিনটন পরাজিত হলেও জো বাইডেন এসব রাজ্য থেকে বিজয় অর্জনের সক্ষম হন।
সর্বশেষ দুই নির্বাচনেই মিশিগান ভিন্ন দুই দলের বিজয়ীর পক্ষ নিয়েছে। দুই দলের প্রার্থীরাই নির্বাচনী প্রচারণায় এবারও বারবার মিশিগানে যাচ্ছেন।
১৯৯২ সাল থেকে সাতটি নির্বাচনের মধ্যে ছয়বারই ডেমোক্রেটিক পার্টি জিতলেও ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিসের চিন্তার কারণ হচ্ছেন এখানকার আরব-আমেরিকান ভোটাররা।
গাজায় চলমান ইসরায়েলি হামলা নিয়ে ক্ষুব্ধ এই তরুণ ভোটারদের মধ্যে গাজার প্রতি সহমর্মিতা বাড়ছে।
প্রেসিডেন্ট বাইডেন যেভাবে নিজেকে ‘প্রো-জায়োনিস্ট’ হিসেবে উত্থাপন করেছেন এবং ইসরায়েলকে সমর্থন জুগিয়েছেন, সেটি এখানকার ভোটারদের অনেকেরই পছন্দ হয়নি।
বিদ্যমান পরিস্থিতিকে নিজের পক্ষে নিতে তৎপর দুই দলই। ১৫টি ইলেকটোরাল কলেজের ভোট যে রয়েছে এখানে। মিশিগানে এমারসন/পোলারার জরিপে সমতায় আছেন দুই প্রার্থী।
মারিস্টের জরিপে ৫ শতাংশ ব্যবধানে এগিয়ে আছেন হ্যারিস, কুইনিপিকের জরিপে এগিয়ে আছেন একই ব্যবধানে।