প্রবাসী আয়ের নামে এক ব্যক্তির এত বিপুল অর্থ আনার বিষয়টি কর কর্মকর্তাদের মধ্যে সন্দেহ তৈরি করেছে বলে জানান আবদুর রহমান খান। ওই ব্যক্তির নাম–পরিচয় জানতে চাইলে এনবিআর চেয়ারম্যান সাংবাদিকদের বলেন, ‘নাম না বলাই ভালো। ব্যবস্থা তো নিতে হবে। ব্যবস্থা নেওয়ার পরে এমনিতেই আপনারা নাম জেনে যাবেন।’

মতবিনিময় সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (ট্যাক্সেশন) অ্যাসোসিয়েশন। অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মুতাসিম বিল্লাহ ফারুকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মহিদুল হাসান।

বর্তমানে বৈধ চ্যানেলে প্রবাসী আয় দেশে পাঠানোর ক্ষেত্রে করমুক্তি সুবিধা রয়েছে। এ ছাড়া প্রবাসী আয়ে সরকার আড়াই শতাংশ প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা দিচ্ছে। নিয়মের ব্যত্যয় করে এই সুবিধা ওই ব্যবসায়ী নিয়েছেন বলে জানান এনবিআর চেয়ারম্যান।  

দেশে প্রত্যক্ষ কর বাড়লেও অর্থনৈতিক বৈষম্য না কমে বাড়ছে কেন, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে অনুষ্ঠানে আবদুর রহমান খান জানান, যেসব প্রবাসী ভাইয়েরা কঠোর পরিশ্রম করে টাকা উপার্জন করে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে পাঠান, তাঁদের সেই আয় করমুক্ত হবে। এ জন্য আইন করা হয়েছে। এটা করা হয়েছে প্রবাসীদের উৎসাহ দিতে। কিন্তু আইনকানুনের ব্যত্যয় করে সেই সুবিধার আড়ালে কর ফাঁকি দেওয়া হচ্ছে।



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews