এর মধ্যে গুগল এবং এয়ার বিএনবিও আছে। ইসরায়েল সরকারের সঙ্গে গুগলে চুক্তির প্রতিবাদ করায় এখন পর্যন্ত কোম্পানিটি প্রায় ৫০ জন কর্মী ছাঁটাই করেছে। অন্যদিকে এয়ার বিএনবি অধিকৃত পশ্চিম তীরে অবস্থিত ইসরায়েলি কোম্পানিগুলোকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হতে সহায়তা করছে।
যদিও গবেষকেরা বলছেন, এ ধরনের বিনিয়োগ প্রত্যাহারের দাবি বাস্তবায়িত হলেও ইসরায়েল ও সংশ্লিষ্ট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর বিশেষ ক্ষতি হবে না। তাঁরা আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিলে বা ভোট দেওয়ার অধিকার হারালে উল্টো ফল হবে। তখন এসব কোম্পানির কার্যক্রমে বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টতা থাকবে না। এতে ওই কোম্পানিগুলো যা খুশি তা-ই করার সুযোগ পাবে।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখন পর্যন্ত ইসরায়েল–সংশ্লিষ্ট কোম্পানি থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহারের দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে। ইসরায়েলের সমর্থকেরা বলেন, এসব দাবি অন্যায্য এই অর্থে যে ইসরায়েল সব সময় হামলার হুমকিতে আছে। একই সঙ্গে এই দাবি ইহুদি–বিদ্বেষ সম্পর্কিত। কারণ, বিশ্বের ইহুদি–অধ্যুষিত দেশকে লক্ষ্য করেই এসব দাবি করা হয়। বয়কট, বিনিয়োগ প্রত্যাহার ও নিষেধাজ্ঞাবাদীরা এ ধরনের অভিযোগ করেন।