একটা সময় ছিল, যখন কমোডে ফ্লাশ করা হতো শিকল টেনে। শিকল টানলেই পরিষ্কার হয়ে যেত সব। সেখান থেকে আসে হাতল। হাতলের জমানা শেষে বাজারে আসে ফ্লাশ বাটন। শুরুর দিকে ফ্লাশ বাটন ছিল একটাই। এখনকার কমোডে ফ্লাশ বাটন থাকে দুটি করে। একটা ছোট, আরেকটা বড়। দুটির ব্যবহার ও কার্যকারিতা কিন্তু সম্পূর্ণ ভিন্ন।
আলাদা দুটি বাটন মূলত ব্যবহার করা হয় পানি সাশ্রয়ের জন্য। যত দিন যাচ্ছে, সুপেয় পানির পাশাপাশি ব্যবহার্য পানির পরিমাণও কমে আসছে দুনিয়াজুড়ে। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ব্যবহার্য পানির চাহিদা। দ্রুতই সেই চাহিদা মেটাতে হিমশিম খেতে হবে সবাইকে। তাই পানির অপচয় রোধ করাই সর্বোত্তম পন্থা। কমোডের ফ্লাশের সঠিক ব্যবহার সেখানে রাখতে পারে বড় ভূমিকা।