মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আইয়ুব আলী আজ সন্ধ্যা সোয়া সাতটার দিকে মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আসামি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে চাইলে তাঁকে আদালতে উপস্থাপন করা হয়। তবে তিনি আদালতে কী বলেছেন, এটা আনুষ্ঠানিকভাবে জানা যায়নি।’
এই ঘটনায় শিশুটির মায়ের করা মামলায় প্রধান অভিযুক্ত ওই ব্যক্তি, তাঁর স্ত্রী ও দুই ছেলেকে রিমান্ডে নেওয়া হয়। পুলিশ জানিয়েছে, অন্য তিন আসামি এখনো রিমান্ডে আছেন। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
১ মার্চ শিশুটি শ্রীপুরের নিজ বাড়ি থেকে পৌরসভার একটি গ্রামে বড় বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে যায়। ৬ মার্চ বেলা ১১টার দিকে অচেতন অবস্থায় শিশুটিকে মাগুরা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে নেওয়া হয়। ১৩ মার্চ দুপুরে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি। এর আগে ৮ মার্চ মাগুরা সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষণ ও ধর্ষণের মাধ্যমে আহত করার অভিযোগে মামলা করেন শিশুটির মা। মামলায় শিশুটির বোনের স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি ও ভাশুরকে আসামি করা হয়।