আদালত–সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালের ২৮ নভেম্বর ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার পাওতা গ্রামের এক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে নলছিটি থানায় ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন ওই নারী। মামলায় তিনি উল্লেখ করেন, একই বছরের ২১ নভেম্বর একটি ভাড়া বাসায় তাঁকে ধর্ষণ করেন ওই ব্যবসায়ী। এ মামলায় ওই ব্যবসায়ীকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। প্রায় দুই মাস কারাভোগ করে তিনি জামিনে মুক্তি পান।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নলছিটি থানার উপপরিদর্শক কে এম মফিজুর রহমান ২০২৪ সালের ১ জুলাই আদালতে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ ফরেনসিক প্রতিবেদনে ধর্ষণের সত্যতা পায়নি। এরপর ওই নারীর বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষণ মামলা দায়েরের অভিযোগ এনে মামলা করেন ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী। ঝালকাঠি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলাটি দায়ের করা হয়।