জানা গেছে, এপ্রিল-জুন সময়ে ব্যাংকগুলোতে আমানতের পরিমাণ বেড়েছে ৫৩ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা। অন্যদিকে একই সময়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর আমানত কমেছে ৩৮০ কোটি টাকা। একই সময়ে ব্যাংকগুলোর ঋণ বেড়েছে ২৭ হাজার ৫৭৯ কোটি টাকা। তবে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ঋণ কমেছে ৬২ কোটি টাকা। আমানত ও ঋণের হিসাবের সঙ্গে সুদ যুক্ত হয়ে হিসাব করা হয়।
খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশের কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বড় ধরনের অনিয়ম হয়েছে। এ কারণে কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রাহকেরা টাকা তুলে নিয়েছেন। আবার একইভাবে ব্যাংক ও অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো যে আমানত রেখেছিল, সেগুলোরও মেয়াদ নবায়ন করেনি। ফলে আর্থিক প্রতিষ্ঠানে আমানত কমেছে। খাত হিসেবে আমানত কমলেও সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পরিস্থিতি এক নয়। করোনার মধ্যেও ভালো আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে আমানত বেড়েছে।