আসিফ আশরাফ আরও বলেন, গত ডিসেম্বরে লোহিত সাগরে জাহাজে হুতি বিদ্রোহীদের হামলার পর বিদেশি ক্রেতা প্রতিষ্ঠান ফাস্ট ফ্যাশনের পোশাকের ক্রয়াদেশ তুলনামূলক কম লিড টাইমে (ক্রয়াদেশ থেকে পণ্য জাহাজীকরণের সময়) দিতে শুরু করে। তখন অনেক ক্রয়াদেশ তুরস্কে চলে যায়। মধ্যপ্রাচ্যে নতুন করে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়লে ক্রেতারা অনেক পণ্যই কম লিড টাইমে নিতে চাইবে। তখন চাপ বাড়বে।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি তৈরি পোশাকের বড় বাজার হলেও মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশেও রপ্তানি বাড়ছে। পোশাক রপ্তানির শীর্ষ ১০ নতুন বাজারের দুটি হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) ও সৌদি আরব। চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে ইউএই ও সৌদি আরবে তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে যথাক্রমে ৩৭ ও ৪৭ শতাংশ।

বিজিএমইএর পরিচালক শামস মাহমুদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যে জটিলতা বাড়ছে। অঞ্চলটির কয়েকটি দেশে আমাদের পোশাক রপ্তানি বাড়ছিল। যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়লে সেখানকার মানুষ কেনাকাটা কমিয়ে দেবে। স্বাভাবিকভাবেই তার প্রভাব আমাদের তৈরি পোশাক রপ্তানিতে পড়বে। এ ছাড়া দুবাই থেকে আফ্রিকার দেশগুলোতে বাংলাদেশি পোশাক যায়। সেখানেও নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।’



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews