তুরস্ক এ ঘটনার মূল বিজয়ী। তুরস্ক এখন তাদের দেশের ওপর সিরীয় শরণার্থীদের নিয়ে যে সংকট তৈরি হয়েছে, সেটা সমাধানের আশা করতে পারে, কুর্দি অঞ্চলে আরও কার্যকর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারে, ফিলিস্তিনি ইস্যুতে আরও জোরালো ভূমিকা পালন করতে পারে এবং মধ্যপ্রাচ্যে সমমনাদের সঙ্গে আরও শক্তিশালী জোট গড়ে তুলতে পারে।
আরব দেশগুলো সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব খর্ব হওয়ায় সন্তুষ্ট হলেও হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস) ও অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর অভিযান সংগঠিত করেছে তুরস্ক। এসব গোষ্ঠী মুসলিম ব্রাদারহুডের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট।
মিসর, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, জর্ডানসহ বেশ কিছু আরব দেশ মুসলিম ব্রাদারহুড ও দলটির মতাদর্শের বিরোধী। ফলে মধ্যপ্রাচ্যে তুরস্কের প্রভাব বিস্তার করতে চলেছে এবং সিরিয়ায় ব্রাদারহুড আধিপত্য বিস্তার করবে—এটা ধরে নিয়ে কয়েকটি আরব দেশ সিরিয়া নতুন হুমকি বলে মনে করতে পারে।