এবার হারের প্রসঙ্গে আসা যাক। জয়ের পরিসংখ্যান দেখে বোঝা যায়, মাহমুদউল্লাহর ন্যূনতম ৫০ রানের ৩৬টি ইনিংসের মধ্যে ২০টিতেই হেরেছে বাংলাদেশ। তার মধ্যে সেঞ্চুরি ২টি, ফিফটি ১৮টি। দুটি সেঞ্চুরির একটি ২০১৫ বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অপরাজিত ১২৮, আরেকটি তুমুল সমালোচিত—গত বছর বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার ৩৮২ রান তাড়া করতে নেমে তাঁর ১১১ বলে ১১১। দলের হার প্রায় নিশ্চিতের সময়ও তাঁর সেঞ্চুরি উদ্যাপন বেশ সমালোচনার জন্ম দিয়েছিল। এই মাহমুদউল্লাহও কিন্তু অচেনা নন। ম্যাচের ভাগ্য একদিকে, আর চাপের মুখে মাহমুদউল্লাহর ব্যাটের গতি অন্যদিকে—এমন উত্তর–দক্ষিণও কিন্তু দেখা গেছে।
যেমনটা হয়তো খুঁজে পেতে পারেন তাঁর এই ১৮টি ফিফটির ইনিংসেও। যেখানে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তাঁর ফিফটি ৫টি, দুটি করে জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড, ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। ১টি আফগানিস্তানের বিপক্ষে। মাহমুদউল্লাহর যে ১২২ ইনিংসের ম্যাচে বাংলাদেশ হেরেছে, সেখানে তাঁর স্ট্রাইক রেট ৭৪.৫৫।