অনিশ্চয়তার মধ্যে আর কতক্ষণ থাকা যায়! বুঝলাম, অপেক্ষা করা ঠিক হবে না। বৃষ্টি একটু কমেছিল, আবার পড়তে শুরু করেছে। এর মধ্যেই আহত যাত্রীকে একজনের বাইকে তুলে দিলাম। পাঠানোর সময় আহতজনের ফোন নম্বরটাও নিলাম। তাঁকে নিয়ে যাওয়া হলো মগবাজারের একটি বেসরকারি হাসপাতালে।
এদিকে চালক ধীরে ধীরে উঠে বসার চেষ্টা করছেন দেখে দুজন সহায়তা করলেন। তিনি বসলেনও। তাঁর লোকজন তখনও ধোলাইখালে। অন্য এক অটোরিকশাচালক নিজের গাড়ি থেকে নেমে দুর্ঘটনাকবলিত গাড়িটা একপাশে চাপিয়ে রাখলেন। আমরা আহত চালককে মানসিক শক্তি জোগানোর জন্য বারবার বললাম, ‘আপনার তেমন কিছু হয়নি।’
এতে কাজ হলো। তাঁকে দেখে আগের চেয়ে সুস্থ মনে হলো।