পুলিশি হেফাজতে থাকা ওই আসামি বারবার বলতে থাকেন, ‘আপনারা সাংবাদিক ভাইয়েরা তদন্ত করেন। ওই সময় আমরা কেউ বাড়িতে ছিলাম না। এ সময় ওই ব্যক্তির এক ছেলে (তিনিও মামলার আসামি) বলেন, ‘বেলা ১১টার দিকে ঘটনা ঘটছে। আমরা কাজে ছিলাম। আপনারা ওর বোনকে (শিশুটির বোন) ধরেন, সব তথ্য পেয়ে যাবেন।’
আদালত সূত্রে জানা য়ায়, আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে দ্বিতীয় দিনের সাক্ষ্য গ্রহণের শুনানি শুরু হয়। দ্বিতীয় দিনে স্থানীয় একটি মাদ্রাসার শিক্ষক (শিশুটিকে হাসপাতালে নেওয়ার আগে যার কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল), ১১ বছরের এক শিশুসহ তিনজনের সাক্ষ্য নেন আদালত।

শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মনিরুল ইসলাম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী সোহেল আহম্মেদ অংশ নেন। এ সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন চার আসামি—শিশুটির বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি, বোনের স্বামী ও ভাশুর।



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews