বাংলাদেশ অটোর মেজর অ্যান্ড হাসকিং মিলমালিক সমিতির কুষ্টিয়া শাখার সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদিন প্রধান প্রথম আলোকে বলেন, খাজানগর মোকামে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় এক মজুত একেবারেই কম। মিলে ধান ও চালের মজুত থাকলে বাজার স্বাভাবিক থাকে। এখন অর্ডার নিয়েও চাল দিতে পারছেন না বেশির ভাগ মিলমালিক। জয়নাল আবেদিন আরও বলেন, গত শনিবার উত্তরবঙ্গের কয়েকজন মিলমালিকের কাছ থেকে তাঁরা ধান কিনেছেন ২ হাজার ২০০ টাকা মণ দরে। গত সপ্তাহেও সরু ধানের এই বাজারদর ছিল ১ হাজার ৯০০ টাকা। ফরিয়া ও কৃষকদের ঘরে কোনো সরু ধান নেই এই মুহূর্তে। উত্তরবঙ্গের অনেক মিলমালিকের কাছে কিছু ধান মজুত আছে। তাঁরা বেশি দামে বিক্রি করছেন। বোরো ধান বাজারে না আসা পর্যন্ত সংকট থাকবে।’